চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় জনতা ব্যাংক কর্মচারী কাকলী স্যানাল হয়রানির শিকার হয়েছেন। বিএনপির ক্যাডাররা তার স্বামী সুব্রত চক্রবর্তীকেও সপরিবারে দেশ ছেড়ে যাওয়ার হুমকি দিয়েছে। ঘটনা ঘটেছে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বামনডাঙ্গায়। ঘটনার বিবরণে প্রকাশ, বামনডাঙ্গা এলাকার স্থায়ী অধিবাসী সুব্রত চক্রবর্তী একজন হোমিও চিকিৎসক। তার স্ত্রী কাকলী স্যানাল জনতা ব্যাংক বামনডাঙ্গা শাখায় কর্মরত একজন টাইপিস্ট কাম সুপারভাইজার। একই ব্যাংকে কর্মরত কৃষি ক্লার্ক আজগর আলী নিজেকে বিএনপির ক্যাডার বলে পরিচয় দিয়ে কাকলীর স্বামীর কাছে ৫ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে; কিন্তু এই চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় কাকলী স্যানালকে ১৫ দিনের ব্যবধানে দু’বার বদলির আদেশ এবং তার স্বামীকেও দেশ ছেড়ে যাওয়ার হুমকি প্রদর্শন করা হয়েছে। কাকলী এখন জনতা ব্যাংক গাইবান্ধা প্রধান শাখায় কর্মরত। এ ব্যাপারে কাকলীর স্বামী জনতা ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে সুবিচার চেয়ে একাধিক অভিযোগ পেশ করেও কোন প্রতিকার পাননি বলে অভিযোগ করেন।
সংবাদ, ২১ জানুয়ারি ২০০২