নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় স্বামীর চক্রান্তে এক গার্মেন্ট কর্মীকে (২১) দল বেঁধে ধর্ষণের সেই কথিত স্বামীকে ৩০ জুন রবিবার বিকেলে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সুমন নাম-পরিচয়দানকারী কথিত ওই ব্যক্তির প্রকৃত নাম নুরে আলম (২৪)। তিনি উপজেলার বৈরাটি গ্রামের আবদুল হামিদের ছেলে।

জেলার মদন উপজেলার জাউলা গ্রামের সুমন এবং উপজেলার মাসকা গ্রামের ওই নারী গাজীপুরের বোর্ডবাজার এলাকায় একটি সোয়েটার কোম্পানিতে চাকরি করতেন। তারা দুজনেই একজন আরেকজনকে পছন্দ করে পরিবারের অসম্মতিতে বিয়ে করেন। ঈদের পরের দিন ৬ জুন কথিত স্বামী সুমন ওই নারীর গ্রামের বাড়িতে এসে তাকে নিয়ে মোটরসাইকেলে করে ঘুরতে বের হন। এরপর কেন্দুয়া-মদন সড়কের গোগবাজার এলাকায় একটি ইটভাটার কাছে আসতেই মোটরসাইকেলের স্টার্ট বন্ধ হয়ে যায়। কয়েকবার স্টার্ট দেওয়ার চেষ্টার পর নষ্ট হয়ে গেছে বলে তা ঠেলতে থাকেন। সিগারেট ধরার আগুনের কথা বলে ইটভাটার ভেতরে যান কথিত স্বামী। আসতে দেরি দেখে ওই নারী ইটভাটার একটি ঘরের ভেতরে ঢুকে দেখতে পান কথিত স্বামীকে বেঁধে রেখেছেন তিন যুবক। সেখানে ধর্ষণের শিকার হন তিনি।

দেশ রূপান্তর

মন্তব্য করুন