চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার একটি ইটভাটা থেকে ২৪ জুলাই সকালে মাদ্রাসা পড়ুয়া শিক্ষার্থীর মাথাবিহীন মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

এ ঘটনায় ২৬ জুলাই রাতে আলমডাঙ্গা উপজেলার কয়রাডাঙ্গা নুরানি হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার অধ্যক্ষ আবু হানিফকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তিনি ছাড়াও আরও চার ব্যক্তির বিরুদ্ধে মাদ্রাসা ছাত্র আবীর হোসাইনকে (১০) ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগ এনে আটক করা হয়।

মরদেহ উদ্ধার করার পর ডিএনএ পরীক্ষার জন্য মরদেহের বিভিন্ন আলামত ঢাকায় সিআইডি কার্যালয়ে পাঠানো হয়।পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) মরদেহের ডিএনএ পরীক্ষার পর জানান,  উদ্ধারকৃত মাদ্রাসা ছাত্রকে হত্যার আগে ধর্ষণ করা হয়েছিলো।

চুয়াডাঙ্গার পুলিশ সুপার মাহবুবুর রহমান জানান, জিজ্ঞাসাবাদে এ ঘটনায় জড়িত থাকার দায় স্বীকার করলে অধ্যক্ষ আবু হানিফকে  গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

পুলিশ সুপার জানান, ডিএনএ পরীক্ষার পর ধর্ষণের ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছে সিআইডি কার্যালয়।

সূত্র ১ । সূত্র ২

মন্তব্য করুন