কক্সবাজারের টেকনাফে পুলিশ ও বিজিবির সঙ্গে পৃথক ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনায় চার ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।
শুক্রবার (১ মার্চ) ভোরে টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ও সাবরাংয়ে কথিত বন্দুকযুদ্ধের এসব ঘটনা ঘটে।
পুলিশের সঙ্গ বন্দুকযুদ্ধে নিহত দুজন হলেন- টেকনাফ পৌরসভার চৌধুরীপাড়ার আবদুল জলিলের ছেলে নজির আহমদ (৩০) এবং মো. জাকারিয়ার ছেলে গিয়াস উদ্দিন।
বিজিবির সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে নিহতরা হলেন টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ডেইলপাড়ার কালু মিয়ার ছেলে আবদুস শুক্কুর (৫৫) ও আবদুস শুক্কুরের ছেলে মো. ইলিয়াস (২৬)।
বন্দুকযুদ্ধ সম্পর্কে টেকনাফ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ সাংবাদিকদের কাছে সেই ক্লান্তিকর মুখস্থ গল্পটিই শোনান। —টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের নয়াপাড়ার বটতলী এলাকায় অভিযানে গেলে পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে ইয়াবা ব্যবসায়ীরা। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে নজির ও গিয়াসের লাশ উদ্ধার করা হয়।
টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আছাদুদ-জামান চৌধুরী জানান, টেকনাফ উপজেলার সাবরাংয়ের মগপাড়া এলাকায় অভিযানে গেলে বিজিবিকে লক্ষ্য করে গুলি চালানো। এ সময় আত্মরক্ষার্থে বিজিবিও পাল্টা গুলি চালালে দুই ইয়াবা ব্যবসায়ী নিহত হয়।
পুলিশের দাবি তারা ঘটনাস্থল থেকে ছয় হাজার পিস ইয়াবা ও দুইটি দেশীয় পিস্তল উদ্ধার করেছে।
বিজিবি জানায় তারা এক লাখ পিস ইয়াবা ও একটি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
সূত্র: প্রথম আলো দেশ রূপান্তর