বগুড়ায় এক কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ২৪ এপ্রিল শুক্রবার রাতে পুলিশ অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে বগুড়া জেলার সোনাতলা উপজেলার শ্যামপুর এলাকায়। 

 

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, ওই গ্রামের জনৈক ব্যাক্তি একই উপজেলার জোড়গাছা ইউনিয়নের দক্ষিণ বয়রা গ্রামের মৃত টুনু মন্ডলের ছেলে উজ্জল হোসেনের সঙ্গে মরিচের ব্যবসা করে আসছিলেন। দীর্ঘদিন থেকে এক সঙ্গে ব্যবসা করায় দুই পরিবারের মধ্যে  আত্মীয়তার সর্ম্পক গড়ে ওঠে। উজ্জল হোসেনকে তার ব্যবসায়ীক পার্টনারের কিশোরী মেয়ে চাচা বলে ডাকেন এবং বাবার মতোই তাকে শ্রদ্ধা করে। এক পর্যায়ে ২১ এপ্রিল মঙ্গলবার ওই কিশোরী তার নানার বাড়িতে যাওয়ার পথে উজ্জ্বল হোসেনের সাথে রাস্তায় দেখা হলে সে মেয়েটিকে সোনাতলা থানাধীন দক্ষিণ বয়ড়া গ্রামের জনৈক জাহিদুল ইসলামের বাড়িতে ফুসলিয়ে নিয়ে যায়। ওই বাড়িতে লোকজন না থাকার সুযোগে ফাঁকা বাড়িতে নিয়ে গিয়ে কিশোরীকে ধর্ষণ করে। ধর্ষনের শিকার মেয়েটি বাড়িতে গিয়ে তার পরিবারকে জানায়। এ ঘটনায় তার বাবা বাদী হয়ে সোনাতলা থানায়  মামলা দায়ের করেন। শুক্রবার রাতে পুলিশ ধর্ষক উজ্জ্বলকে গ্রেফতার করে।

সোনাতলা থানার ওসি আবদুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী বলেন, কিশোরকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। ধর্ষককে গ্রেফতার করা হয়েছে।

সমকাল

মন্তব্য করুন