নোয়াখালীর সেনবাগে শিশু ধর্ষণের ঘটনায় আসামি মিজানুর রহমান পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছে। মিজান সোনাইমুড়ী পৌর এলাকার নাওতলা গ্রামের বাসিন্দা।

 

 

১৩ জুন শনিবার রাতে এক বেকারি শিশু শ্রমিককে ধর্ষণের ঘটনায় বেকারির মালিক থানায় অভিযোগ করলে তাকে আটক করা হয়।

সোমবার রাত সোয়া দুটায় নোয়াখালী সেনবাগ উপজেলার ছাতার পাইয়া পূর্ব বাজারে পুলিশ মিজানকে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে যায়। এ সময় মিজানের অনুসারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়লে পুলিশও আত্মরক্ষার্থে পাল্টা গুলি ছুড়ে। মিজান পালিয়ে যাওয়ার সময় তার সহযোগীদের গুলিতে নিহত হয়। এ সময় ৩ পুলিশ সদস্যও আহত হয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে একটি দেশীয় তৈরী পাইপগান ও দুই রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।

সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুল বাতেন মৃধা বলেন, অভিযানে গুলিবিদ্ধ মিজানকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। মিজানের মরদেহ বর্তমানে ময়নাতদন্তে জন্য নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে আছে।

নিউজ টোয়েন্টিফোর

মন্তব্য করুন