মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুধাংশু কুমার দেবনাথ বলেন, মন্দিরে প্রতি রোববার হরিসভা হয়। সভা শেষে রাত ১টার দিকে সবাই চলে যায়।
“সোমবার সকালে পুণ্যার্থীরা মন্দিরে গিয়ে বাঁশের দরজা খোলা এবং ভেতরে লক্ষ্মী, দুর্গা, কার্তিক, সরস্বতী, মহিষ ঠাকুরসহ ছোট-বড় কয়েকটি প্রতিমা ভাংচুর অবস্থায় মেঝেতে পড়ে থাকতে দেখে। কে বা কারা এক কাজ করেছে তা আমরা ধারণা করতে পারছি না।”