একটি সংখ্যালঘু কিশোরীর শালীনতাহানির ঘটনার সত্যতা ভাঙ্গা উপজেলা বিএনপির সভাপতি মনজুর হাসান খান স্বীকার করেছেন। তবে বিএনপি বা এর অঙ্গ সংগঠনের কারোর এর সঙ্গে জড়িত থাকার কথা তিনি নাকচ করে দিয়েছেন। নির্বাচনের পরপর ভাঙ্গা উপজেলার আজিমনগর গ্রামের মায়ের সামনে ওই সংখ্যালঘু কিশোরীর শালীনতাহানি করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার এক লিখিত বিবৃতিতে বিএনপি নেতা মনজুর হাসান বলেন, আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি পৈশাচিক এই ঘটনাটি ঘটেছে এবং এটি ঘটিয়েছে ভাঙ্গার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেনের লোকজন। এই সন্ত্রাসীদের সঙ্গে বিএনপি বা এর অঙ্গ সংগঠনের কোন সংশ্রব নেই। ভাঙ্গা বিএনপি সভাপতি ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন। এই ঘটনাসহ নির্বাচন পরবর্তী বিভিন্ন সন্ত্রাসী ঘটনা বন্ধে নিষ্ক্রিয় ভূমিকার কারণে তিনি ভাঙ্গা থানার ওসির অপসারণ দাবি করেছেন ।
প্রথম আলো, ১৭ অক্টোবর ২০০১