বৃহত্তর নোয়াখালীতে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন বেড়ে চলেছে। এরই মাঝে চরপার্বতী, মুছাপুর, বি-রাহিমুদুরসহ কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ১৫টি বাড়ি লুট করা হয়। ৩টি মন্দির ভাংচুর ও বিগ্রহ নিয়ে যায়। সর্বত্র ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করা হয়। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ২জন ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য প্রাণের ভয়ে পালিয়ে গেছে। যুবতীদেরও নিরাপত্তা নেই। বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃস্টান ঐক্য পরিষদের জেলা শাখার সভাপতি এডভোকেট চিত্ত বাবু, সাধারণ সম্পাদক স্নেহাংশু ভূষণ পাল (পরান বাবু), উপদেষ্টা আবুল কালাম ভুঁইয়া প্রশাসনের নিকট এগুলো বন্ধ করার দাবি জানান। বৃহত্তর নোয়াখালীর ১৫টি উপজেলায় নির্যাতনের সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। কমপক্ষে ৩০জন আহত হয়েছে।
দৈনিক খবর, ১৩ অক্টোবর ২০০১

মন্তব্য করুন