মিরাজ। নাবিব ক্লাসিক পরিবহনের ম্যানেজার। তার দাবি, ২০১৮ সালের ৬ জুন তাকে ধরে আনে দারুস সালাম থানার তৎকালীন এস আই রায়হানুজ্জামান।

 

থানায় এনে এলোপাতাড়ি পেটানো হয়। পরদিন ২০০ গ্রাম হেরোইন ও ২১ পিচ ইয়াবার মামলা দিয়ে পাঠানো হয় কারাগারে। প্রায় দেড় বছর জেল খাটার পর উচ্চ আদালতের নির্দেশে মুক্তি পান মিরাজ। তার দাবি পূর্বশত্রুতার জেরে তাকে মাদক মামলায় ফাঁসানো হয়।

তার আইনজীবী বলছে, মিরাজকে গ্রেপ্তারের আগেই তার সঙ্গে এসআই রায়হানুজ্জামানের কথা হয়। যার কল রেকর্ড দাখিল করা হয় উচ্চ আদালতে। যেখানে পরিস্কার হয় পূর্বশত্রুতার বিষয়টি।

সাব ইন্সপেক্টরের এমন কান্ডে হতবাক দেশের উচ্চ আদালত। বিস্মিত রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীও। তার বিরুদ্ধে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয় ডিএমপি কমিশনারকে।

নিজের ভুল স্বীকার করে আদালতের কাছে মাফও চেয়েছেন রায়হানুজ্জামান। যিনি বর্তমানে উত্তরা পশ্চিম থানায় কর্মরত রয়েছেন। রায়হানকে নিজের ভুলের নথি ডিএমপি কমিশনারের কাছে নিয়ে যাওয়ার আদেশ দেয়া হয়। যা তার প্রাথমিক শাস্তি বলে জানান হাইকোর্ট।

চ্যানেলটোয়ান্টিফোরবিডি.টিভি

মন্তব্য করুন